অন্ধ। রাতপরিচ্ছেদে এখন বিবস্ত্র। শরীর রাস্তা ধরে হাঁটতে হাঁটতে একসময় থেমেছে। একসময় চোখের পাতা
শহর কিংবা মৃতপোষাক
কিছুটা দীর্ঘের পর ছদ্মবেশী ধারণ। প্রতিটা আঙুল ছিঁড়ে স্তন্যপায়ী ভার। প্রতিতঃ! নধর কল্পনার ওপর থেকে
চোখ নেমে আসে। ধূলো ধূলো বালিঝড়, গরুর পায়ের ফাঁক দিয়ে! প্রাত্যহিক বিধবা তার আড়ালসন্তান বুকে
আগলে .........
একটা শীত! সিক্ত পথ। আপেল নুড়ি পেঁয়াজমেশানো সরাইখানার পাশে থেমেছেন যুধিষ্ঠীর। তিনি অধুনা
রাজ। কোনো ডানায় পাড়ি দেওয়া বিতন্ডা। আনা নেওয়া দেওয়া বা
হঠাৎ! হঠাৎই সমস্ত ভার মুষড়ে লতায় কাণাকাণি কৌণিক এক পেঁচা। তন্ন তন্ন গড়হাজিরি
সহন-২
খুব ছোটো করে লেখা শাঁখবেলা। বাঁধানো দাঁতের ফাঁক, কচি বোলতার টুকরো। মনে হবে এখানেই। এ ভারেই
তুলসীতম চাহনি
তফাৎ! যত অচেনা ভাষায় লিখলে, ভাব ও
অনেকটা অনুশীলনের পর একসময় তুমিও। সদর দরজায় ঠেকানো বেপরব মহড়া। অস্তিক সূর্যামে রূপোলী
অন্তরায় কেঁদেকুঁদে পরখ নিচ্ছে এক সর্বহীন শরীর। শুধু আদলী তার। আরণ পরিহিতা
ভস্মের চারিদিকে। আচ্ছন্ন এমন এক পুরুষ, সর্বাঙ্গে ধারালো জোছন রঙ। দূরে কোন রাগপঞ্চী তিৎ চেঁরায়
জানাচ্ছে! সাদা, পাথর মেশানো মাটি…
শহর কিংবা মৃতপোষাক
কিছুটা দীর্ঘের পর ছদ্মবেশী ধারণ। প্রতিটা আঙুল ছিঁড়ে স্তন্যপায়ী ভার। প্রতিতঃ! নধর কল্পনার ওপর থেকে
চোখ নেমে আসে। ধূলো ধূলো বালিঝড়, গরুর পায়ের ফাঁক দিয়ে! প্রাত্যহিক বিধবা তার আড়ালসন্তান বুকে
আগলে .........
একটা শীত! সিক্ত পথ। আপেল নুড়ি পেঁয়াজমেশানো সরাইখানার পাশে থেমেছেন যুধিষ্ঠীর। তিনি অধুনা
রাজ। কোনো ডানায় পাড়ি দেওয়া বিতন্ডা। আনা নেওয়া দেওয়া বা
হঠাৎ! হঠাৎই সমস্ত ভার মুষড়ে লতায় কাণাকাণি কৌণিক এক পেঁচা। তন্ন তন্ন গড়হাজিরি
সহন-২
খুব ছোটো করে লেখা শাঁখবেলা। বাঁধানো দাঁতের ফাঁক, কচি বোলতার টুকরো। মনে হবে এখানেই। এ ভারেই
তুলসীতম চাহনি
তফাৎ! যত অচেনা ভাষায় লিখলে, ভাব ও
অনেকটা অনুশীলনের পর একসময় তুমিও। সদর দরজায় ঠেকানো বেপরব মহড়া। অস্তিক সূর্যামে রূপোলী
অন্তরায় কেঁদেকুঁদে পরখ নিচ্ছে এক সর্বহীন শরীর। শুধু আদলী তার। আরণ পরিহিতা
ভস্মের চারিদিকে। আচ্ছন্ন এমন এক পুরুষ, সর্বাঙ্গে ধারালো জোছন রঙ। দূরে কোন রাগপঞ্চী তিৎ চেঁরায়
জানাচ্ছে! সাদা, পাথর মেশানো মাটি…